গ্রামের ছেলে ফেরদৌসের বাসায় ছোটবেলা থেকে ভাই/বন্ধু হিসেবে বড় হয় অনাথ ছেলে নীরব। ফেরদৌস ভালোবাসে পাশের গ্রামের মেয়ে পপিকে। ছোটবেলা থেকে ফেরদৌসের পছন্দের সব কিছুই কেড়ে নেয় নীরব। এই ভয়ে পপিকে ভালোবাসার কথা নীরবের কাছে গোপণ রাখে ফেরদৌস। ফেরদৌস পড়ালেখার জন্য ঢাকায় চলে আসে। এক রাতে দুশ্চরিত্র শিবা শানুর চক্রান্তে পপির চরিত্রে কলঙ্ক দেয় গ্রামবাসী। এমতাবস্থায় পপিকে কলঙ্ক থেকে উদ্ধারের জন্য নীরব বিয়ে করে ফেলে পপিকে। বন্ধুর বিয়ের খবর পেয়ে দ্রুত ঢাকা থেকে গ্রামে ফেরে ফেরদৌস। নিজের প্রেমিকাকে বন্ধুর স্ত্রীর বেশে দেখে ফেরদৌসের মাথায় যেন আকাশ ভেঙ্গে পড়ে। এই দুঃখ ভুলে থাকার জন্য সে আশ্রয় নেয় মদ আর বাজারের এক মেয়ে বিনোদিনীর। এভাবেই এগিয়ে যায় “চার অক্ষরের ভালোবাসা” সিনেমার গল্প।
গ্রামের ছেলে ফেরদৌসের বাসায় ছোটবেলা থেকে ভাই/বন্ধু হিসেবে বড় হয় অনাথ ছেলে নীরব। ফেরদৌস ভালোবাসে পাশের গ্রামের মেয়ে পপিকে। ছোটবেলা থেকে ফেরদৌসের পছন্দের সব কিছুই কেড়ে নেয় নীরব। এই ভয়ে পপিকে ভালোবাসার কথা নীরবের কাছে গোপণ রাখে ফেরদৌস। ফেরদৌস পড়ালেখার জন্য ঢাকায় চলে আসে। এক রাতে দুশ্চরিত্র শিবা শানুর চক্রান্তে পপির চরিত্রে কলঙ্ক দেয় গ্রামবাসী। এমতাবস্থায় পপিকে কলঙ্ক থেকে উদ্ধারের জন্য নীরব বিয়ে করে ফেলে পপিকে। বন্ধুর বিয়ের খবর পেয়ে দ্রুত ঢাকা থেকে গ্রামে ফেরে ফেরদৌস। নিজের প্রেমিকাকে বন্ধুর স্ত্রীর বেশে দেখে ফেরদৌসের মাথায় যেন আকাশ ভেঙ্গে পড়ে। এই দুঃখ ভুলে থাকার জন্য সে আশ্রয় নেয় মদ আর বাজারের এক মেয়ে বিনোদিনীর। এভাবেই এগিয়ে যায় “চার অক্ষরের ভালোবাসা” সিনেমার গল্প।