উধাও এর প্রিমিয়ার দেখার সুযোগ হয়েছিল।ভিন্ন ধরনের গল্প নিয়ে সিনেমাটি তৈরি।বাংলাদেশে এই ধরনের গল্প নিয়ে সিনেমা খুব কমই হয়েছে।পরিচালক ও প্রযোজককে ধন্যবাদ নতুন কিছু দেখানোর চেষ্টা করার জন্য।সিনেমাটোগ্রাফি ভালো ছিল।অভিনয় মোটামুটি।শাহেদ আলীর অভিনয় ভালো ছিল।পরিচালকের কাজে প্রতিভার ছাপ আছে।আমিত আশরাফ এর এটি প্রথম সিনেমা তাই ভুল্ভ্রান্তি নিয়ে কিছু বলব না।পরিচালকের জন্য শুভকামনা।আশা করছি আমিত আশরাফের কাছে ভবিষ্যতে উধাও এর মত ভিন্ন স্বাদের সিনেমা পাবো।
“উধাও” দেখে এইমাত্র বাসায় ফিরলাম। কাহিনী, মেকিং বেশ ভাল লাগল। এমনটি করে এগলে বাংলা সিনেমা সত্যি-ই একটা সময় আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দাড়িয়ে যাবে। কয়েকটা জিনিস আরও ভাল হতে পারত… যেমন, ডায়লগ আর সাউন্ড (ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক)-এর এডিটিং টা আরও ভাল করা উচিত ছিল। কিছু কিছু ডায়লগ ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিকের কারনে ভাল ভাবে শোনা যায়নি। তবে সাউন্ডের কাজ অসাধারণ ছিল। লাস্ট দৃশ্য টা বেশি সিনেমাটিক হয়ে গেছে! যে দৃশ্যটি সমুদ্র পাড়ে দেখানো হয়েছে, তা অন্য কোন স্থানে দেখালে বেশি বাস্তবিক হত। তারপরও ” উধাও ” দর্শকদের মনে অন্যরকম অনুভূতি এনে দিয়েছে! যারা এখনও দেখেন নি, তারা সিনেমাহলে গিয়ে দেখে আসতে পারেন। আশা করি ভাল লাগবে। একটা অন্যরকম অনুভূতি হয়ত আপনি অনুভব করবেন!
এই ছবির সব চেয়ে বেশি আকর্ষন করেছে আমায় এর চিত্রায়ন। আমি যদিও খুব কম ছিনেমা দেখি যা দেখি ভালো ভাবেই দেখি। কিন্তু উধাও ছবিতে চিত্রায়ন টা ছিল এক কথায় অসাধারন। তাই শেষ পর্যন্ত অপেক্ষায় ছিলাম এটার ক্যমেরায় কে ছিল। ছবি যখন চলছিল মনে মনে বেশ ভালোই লাগছিল যাক বাংলাদেশেও বিশ্বমানের ক্যামেরাম্যান আছে কিন্তু না, এটার ক্যমেরায় ছিল কাইল হেসলপ। এই ব্যক্তি টি আমাদের দেশ কে এত সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন। সত্যিই ভাবা যায় না। আর এই ছবি বানানোর জন্য অমিত আশরাফ কে আমার পক্ষ থেকে অনেক সাধুবাদ, সাহস করার জন্য।
একটা জিনিস খারাপ লাগল তা হল বাবু (শাহেদ আলী) বয়স টা কম হলে বা অন্য কেউ কম বয়সী হলে আরো ভালো হত।
ছবির সংলাপ, ধারাবাহিকতা চমৎকার।
সেই অর্থে রগরগে থ্রিলার হয়তো এটা নয় কিন্তু সাধারন রোমহর্ষক দৃশ্যের কমতি নেই। নির্মান টীমের বড় একটি অংশ বাইরের। বিভিন্ন কারনেই তা স্পষ্ট। চিত্রধারনে বিশেষ করে আবহ সংগীতে ওয়েস্টার্ন মিউজিকের স্বাদ। আগেই জানা ছিল ছবির দৈর্ঘ্য ১ঘন্টা ৩৮মিনিট, প্রতি মুহুর্তেই মনে হচ্ছিল এই বুঝি শেষ হয়ে গেল। বিরক্তিকর অংশ একেবারেই নেই। সবার অভিনয়ের পরিমিতি শান্তি দেয়। এককথায় পরিচ্ছন্ন একটি ছবি।
উধাও এর প্রিমিয়ার দেখার সুযোগ হয়েছিল।ভিন্ন ধরনের গল্প নিয়ে সিনেমাটি তৈরি।বাংলাদেশে এই ধরনের গল্প নিয়ে সিনেমা খুব কমই হয়েছে।পরিচালক ও প্রযোজককে ধন্যবাদ নতুন কিছু দেখানোর চেষ্টা করার জন্য।সিনেমাটোগ্রাফি ভালো ছিল।অভিনয় মোটামুটি।শাহেদ আলীর অভিনয় ভালো ছিল।পরিচালকের কাজে প্রতিভার ছাপ আছে।আমিত আশরাফ এর এটি প্রথম সিনেমা তাই ভুল্ভ্রান্তি নিয়ে কিছু বলব না।পরিচালকের জন্য শুভকামনা।আশা করছি আমিত আশরাফের কাছে ভবিষ্যতে উধাও এর মত ভিন্ন স্বাদের সিনেমা পাবো।
“উধাও” দেখে এইমাত্র বাসায় ফিরলাম। কাহিনী, মেকিং বেশ ভাল লাগল। এমনটি করে এগলে বাংলা সিনেমা সত্যি-ই একটা সময় আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দাড়িয়ে যাবে। কয়েকটা জিনিস আরও ভাল হতে পারত… যেমন, ডায়লগ আর সাউন্ড (ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক)-এর এডিটিং টা আরও ভাল করা উচিত ছিল। কিছু কিছু ডায়লগ ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিকের কারনে ভাল ভাবে শোনা যায়নি। তবে সাউন্ডের কাজ অসাধারণ ছিল। লাস্ট দৃশ্য টা বেশি সিনেমাটিক হয়ে গেছে! যে দৃশ্যটি সমুদ্র পাড়ে দেখানো হয়েছে, তা অন্য কোন স্থানে দেখালে বেশি বাস্তবিক হত। তারপরও ” উধাও ” দর্শকদের মনে অন্যরকম অনুভূতি এনে দিয়েছে! যারা এখনও দেখেন নি, তারা সিনেমাহলে গিয়ে দেখে আসতে পারেন। আশা করি ভাল লাগবে। একটা অন্যরকম অনুভূতি হয়ত আপনি অনুভব করবেন!
এই ছবির সব চেয়ে বেশি আকর্ষন করেছে আমায় এর চিত্রায়ন। আমি যদিও খুব কম ছিনেমা দেখি যা দেখি ভালো ভাবেই দেখি। কিন্তু উধাও ছবিতে চিত্রায়ন টা ছিল এক কথায় অসাধারন। তাই শেষ পর্যন্ত অপেক্ষায় ছিলাম এটার ক্যমেরায় কে ছিল। ছবি যখন চলছিল মনে মনে বেশ ভালোই লাগছিল যাক বাংলাদেশেও বিশ্বমানের ক্যামেরাম্যান আছে কিন্তু না, এটার ক্যমেরায় ছিল কাইল হেসলপ। এই ব্যক্তি টি আমাদের দেশ কে এত সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন। সত্যিই ভাবা যায় না। আর এই ছবি বানানোর জন্য অমিত আশরাফ কে আমার পক্ষ থেকে অনেক সাধুবাদ, সাহস করার জন্য।
একটা জিনিস খারাপ লাগল তা হল বাবু (শাহেদ আলী) বয়স টা কম হলে বা অন্য কেউ কম বয়সী হলে আরো ভালো হত।
ছবির সংলাপ, ধারাবাহিকতা চমৎকার।
সেই অর্থে রগরগে থ্রিলার হয়তো এটা নয় কিন্তু সাধারন রোমহর্ষক দৃশ্যের কমতি নেই। নির্মান টীমের বড় একটি অংশ বাইরের। বিভিন্ন কারনেই তা স্পষ্ট। চিত্রধারনে বিশেষ করে আবহ সংগীতে ওয়েস্টার্ন মিউজিকের স্বাদ। আগেই জানা ছিল ছবির দৈর্ঘ্য ১ঘন্টা ৩৮মিনিট, প্রতি মুহুর্তেই মনে হচ্ছিল এই বুঝি শেষ হয়ে গেল। বিরক্তিকর অংশ একেবারেই নেই। সবার অভিনয়ের পরিমিতি শান্তি দেয়। এককথায় পরিচ্ছন্ন একটি ছবি।
চট্টগ্রামে কোন হলে উধাও রিলিজ হয়েছে ?কেউ বলতে পারেন ?
Pingback: বাংলা চলচ্চিত্রের সালতামামি ২০১৩ - বাংলা মুভি ডেটাবেজ
Pingback: বাংলা চলচ্চিত্রের সালতামামি ২০১৩ | দারাশিকো'র ব্লগ