রিয়াজের অভিনয় জীবনের একটা মাইলফলক এই মুভি। উপন্যাসে বর্ণিত মন্তু চরিত্রের মধ্যে পরিবারপ্রধাণের প্রতি আনুগত্য, সমাজের প্রতি ভয় আর টুনির প্রতি ভালোবাসার অবস্থান এবং সেই অনুভূতিগুলোর দ্বান্দ্বিক চিত্র একেবারে কানায় কানায় ফুটে উঠেছে। এর চেয়ে ভালোভাবে সম্ভব কিনা জানিনা। আর টুনি চরিত্রে শশী সম্ভবত তাঁর প্রথম মুভিতে অভিনয়েই বাজিমাত করেছিলো – সেটা একদিকে যেমন টুনি চরিত্রটি যে বয়সের এবং যেমন ছেলেমানুষি আশা করা যায় সেই একই বয়সের বলেই যেমন সম্ভব হয়েছিলো ঠিক তেমনি এককালে শক্তিমান অভিনেত্রী এবং জহির রায়হানের মত প্রতিভাবান মানুষের সহধর্মিনী সুচন্দারও নিজে হাতে শিখিয়ে দেয়ার চেষ্টা ছিলো বলাই যায়। এটিএম শামসুজ্জামান এই চরিত্রগুলোর বাংলাদেশে মনে হয় তুলনাহীনভাবে সেরা – তাই আশাতীত চরিত্র ফুটিয়ে তুলেছেন তিনিও।
পার্শ্ব চরিত্রগুলোকে একটু গুরুত্ব কম দেয়া হয়েছে চিত্রায়ণের সময় – এটা অবশ্য অস্বাভাবিক কিছু নয়। উপন্যাস থেকে মুভি বানাতে গেলে এটা হয়ই – উপন্যাসের মত ব্যাপকতা দিতে গেলে সিনেমা তার মূলসুর হারিয়ে ফেলে।
এই সিনেমার শেষের দিকে একটা হাহাকারের ভাব আছে। বাংলা সিনেমায় এটা বিরল। পুরো সিনেমাতে অভিনয়ের মান এবং দৃশ্যায়ন ছিল দূর্দান্ত। অধিকাংশ বাংলা সিনেমা যে অতি অভিনয়ের দোষে দুষ্ট, সে থেকে মুক্ত ছিলে এই সিনেমা।
রিয়াজের অভিনয় জীবনের একটা মাইলফলক এই মুভি। উপন্যাসে বর্ণিত মন্তু চরিত্রের মধ্যে পরিবারপ্রধাণের প্রতি আনুগত্য, সমাজের প্রতি ভয় আর টুনির প্রতি ভালোবাসার অবস্থান এবং সেই অনুভূতিগুলোর দ্বান্দ্বিক চিত্র একেবারে কানায় কানায় ফুটে উঠেছে। এর চেয়ে ভালোভাবে সম্ভব কিনা জানিনা। আর টুনি চরিত্রে শশী সম্ভবত তাঁর প্রথম মুভিতে অভিনয়েই বাজিমাত করেছিলো – সেটা একদিকে যেমন টুনি চরিত্রটি যে বয়সের এবং যেমন ছেলেমানুষি আশা করা যায় সেই একই বয়সের বলেই যেমন সম্ভব হয়েছিলো ঠিক তেমনি এককালে শক্তিমান অভিনেত্রী এবং জহির রায়হানের মত প্রতিভাবান মানুষের সহধর্মিনী সুচন্দারও নিজে হাতে শিখিয়ে দেয়ার চেষ্টা ছিলো বলাই যায়। এটিএম শামসুজ্জামান এই চরিত্রগুলোর বাংলাদেশে মনে হয় তুলনাহীনভাবে সেরা – তাই আশাতীত চরিত্র ফুটিয়ে তুলেছেন তিনিও।
পার্শ্ব চরিত্রগুলোকে একটু গুরুত্ব কম দেয়া হয়েছে চিত্রায়ণের সময় – এটা অবশ্য অস্বাভাবিক কিছু নয়। উপন্যাস থেকে মুভি বানাতে গেলে এটা হয়ই – উপন্যাসের মত ব্যাপকতা দিতে গেলে সিনেমা তার মূলসুর হারিয়ে ফেলে।
উপন্যাসট যতো ভাল ছিল ছবিটা তত ভালো হয়নি।
এই সিনেমার শেষের দিকে একটা হাহাকারের ভাব আছে। বাংলা সিনেমায় এটা বিরল। পুরো সিনেমাতে অভিনয়ের মান এবং দৃশ্যায়ন ছিল দূর্দান্ত। অধিকাংশ বাংলা সিনেমা যে অতি অভিনয়ের দোষে দুষ্ট, সে থেকে মুক্ত ছিলে এই সিনেমা।