মুক্তিযুদ্ধের উপরে যে’কটা সিনেমা দেখছি তারমধ্যে অন্যতম তার বানানো ‘আগুনের পরশমণি’ (১৯৯৫)। লিস্ট করলে মুক্তিযুদ্ধের সেরা তিনটে সিনেমার মধ্যে একটা হবে।
সংবেদনশীলতায় ঋদ্ধ একটি সিনেমা। ডিমোরালাইজড করা ট্রিপিক্যাল ভিলেন এই মুভিতে নাই। আসে সেয়ানে সেয়ানে লড়াই। যা মুক্তিযুদ্ধের নায়ককে ‘মিথিক’ পরিণতি দিয়েছে। যা হুমায়ুনের অনন্য অবদান।
হুমায়ুন আহমেদের প্রথম সিনেমা। খুবই যত্মের সাথে ও সময় নিয়ে করা। চমৎকার ডিটেইলস। অংশের মধ্য দিয়ে সমগ্রকে ধরার চেষ্টা।
সে চেষ্টায় তিনি সফল। দর্শকদের কাছে পেয়েছে সমাদর। বোদ্ধাদের কাছেও। পেয়েছে জাতীয় পুরষ্কার।
এই সিনেমা বানানোর জন্য থাকে অনেক কাঠখড় পোড়াতে হয়েছে। সে কথাগুলো আছে তার ‘ছবি বানানোর গল্প’ বইতে।
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে যতগুলো চলচ্চিত্র তৈরি হয়েছে, ‘আগুনের পরশমণি’ তাদের মধ্যে নিঃসন্দেহে অন্যতম। একজন মুক্তিযোদ্ধার জীবনের সাথে একটি পরিবারের জড়িয়ে পড়া, অপ্রকাশিত ভালবাসা, ত্যাগ, প্রভৃতি মিলিয়ে অনবদ্য এক চলচ্চিত্র আগুনের পরশমণি।
হুমায়ুন আহমেদের একটা বাতিক ছিল উনি রবীন্দ্রনাথকে ব্যপকভাবে ফলো করতেন এবং বিভিন্ন শব্দ রবীন্দ্রনাথ এর কাছ থেকে ধার করা। ‘আগুনের পরশমণি’ ও তার ব্যতিক্রম নয়।
ছবিটা সর্বপ্রথম দেখি ১৯৯৬ সালে। ছালেহ আহমেদ ছবি থুতু দেন কেনো তখন তা বুঝি নাই।
শীলা আহমেদ এর ডিম নিয়ে আঁকার কাহিনি আমাকে সবচেয়ে বেশি মুগ্ধ করে।
আসাদুজ্জাম নূর গুলিবিদ্ধ অবস্থায় মারা গেছেন এটা বুঝতে আমার বড় ভাইকে জিজ্ঞেস করেছিলাম “উনি কি সত্যিই মারা গেছে ?”
কাহিনি, ডায়লগ, দৃশ্যায়ন, সংগীত অনবদ্য।
এতটা প্রাণবন্ত ছবি বাংলার ইতিহাসে খুব কম আছে বলে আমার ধারনা।
মুক্তিযুদ্ধের উপরে যে’কটা সিনেমা দেখছি তারমধ্যে অন্যতম তার বানানো ‘আগুনের পরশমণি’ (১৯৯৫)। লিস্ট করলে মুক্তিযুদ্ধের সেরা তিনটে সিনেমার মধ্যে একটা হবে।
সংবেদনশীলতায় ঋদ্ধ একটি সিনেমা। ডিমোরালাইজড করা ট্রিপিক্যাল ভিলেন এই মুভিতে নাই। আসে সেয়ানে সেয়ানে লড়াই। যা মুক্তিযুদ্ধের নায়ককে ‘মিথিক’ পরিণতি দিয়েছে। যা হুমায়ুনের অনন্য অবদান।
হুমায়ুন আহমেদের প্রথম সিনেমা। খুবই যত্মের সাথে ও সময় নিয়ে করা। চমৎকার ডিটেইলস। অংশের মধ্য দিয়ে সমগ্রকে ধরার চেষ্টা।
সে চেষ্টায় তিনি সফল। দর্শকদের কাছে পেয়েছে সমাদর। বোদ্ধাদের কাছেও। পেয়েছে জাতীয় পুরষ্কার।
এই সিনেমা বানানোর জন্য থাকে অনেক কাঠখড় পোড়াতে হয়েছে। সে কথাগুলো আছে তার ‘ছবি বানানোর গল্প’ বইতে।
oshadharon ekti movie. osadharon song selection oshadharon story. mon ke sue jaoar moto. one of the masterpiece in the history of Bangla cinema.
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে যতগুলো চলচ্চিত্র তৈরি হয়েছে, ‘আগুনের পরশমণি’ তাদের মধ্যে নিঃসন্দেহে অন্যতম। একজন মুক্তিযোদ্ধার জীবনের সাথে একটি পরিবারের জড়িয়ে পড়া, অপ্রকাশিত ভালবাসা, ত্যাগ, প্রভৃতি মিলিয়ে অনবদ্য এক চলচ্চিত্র আগুনের পরশমণি।
বাবা-মার সাথে আমরা তিন ভাই-বোন এই ছবিটি মধুমিতা ছিনেমা হলে এই ছবিটি দেখি। অসাধারন একটি ছবি!
আমার দেখা সেরা বাংলা সিনেমা।
হুমায়ুন আহমেদের একটা বাতিক ছিল উনি রবীন্দ্রনাথকে ব্যপকভাবে ফলো করতেন এবং বিভিন্ন শব্দ রবীন্দ্রনাথ এর কাছ থেকে ধার করা। ‘আগুনের পরশমণি’ ও তার ব্যতিক্রম নয়।
ছবিটা সর্বপ্রথম দেখি ১৯৯৬ সালে। ছালেহ আহমেদ ছবি থুতু দেন কেনো তখন তা বুঝি নাই।
শীলা আহমেদ এর ডিম নিয়ে আঁকার কাহিনি আমাকে সবচেয়ে বেশি মুগ্ধ করে।
আসাদুজ্জাম নূর গুলিবিদ্ধ অবস্থায় মারা গেছেন এটা বুঝতে আমার বড় ভাইকে জিজ্ঞেস করেছিলাম “উনি কি সত্যিই মারা গেছে ?”
কাহিনি, ডায়লগ, দৃশ্যায়ন, সংগীত অনবদ্য।
এতটা প্রাণবন্ত ছবি বাংলার ইতিহাসে খুব কম আছে বলে আমার ধারনা।
সব কিছু মিলিয়ে রয়েছে 100% |
VOTE DIN