বাপজানের বায়স্কোপের গল্প এক চরকে ঘিরে-ভাগিনার চর। একাত্তরের যুদ্ধাপরাধী সেকান্দর বক্স তার আদরের ভাগিনা জীবন সরকার (শহীদুজ্জামান সেলিম)-কে একটা চর উপহার দিয়েছিলেন। জীবন এখন সেই চরের হর্তা-কর্তা। সেই চরের কৃষক হলো হাসেন মোল্ল্যা (শতাব্দী ওয়াদুদ)। তার বাবা একসময় বায়স্কোপের মেশিন নিয়ে বায়স্কোপ দেখাতো। শতাব্দীর মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে একাত্তর সালে পাকিস্তানিদের হাতে তুলে দিয়েছিল সেলিমের মামা সেকান্দর। হাসেন তাই চাচার মৃত্যু আর বাপজানের বায়স্কোপ নিয়ে শুরু করলো এক নতুন গল্প বলা। যে গল্পে সরাসরি তুলে ধরা হয়েছে যুদ্ধাপরাধী সেকান্দরের কীর্তিকলাপ। সেকান্দর এখন সম্মানী মানুষ, সংসদ নির্বাচনেও দাঁড়াবেন। তার নামে যাতে কোন “মিথ্যা রটনা” না ছড়ানো হয়, তাই সেলিম বায়স্কোপ দেখানো বন্ধ করতে বললেন। কিন্তু শতাব্দী তার কথা না শোনায়, সেলিম এলাকায় লবণের সরবরাহ বন্ধ করে দিলেন। সবার রাগ গিয়ে পড়লো হাসেনের উপরে। Continue reading
লিখেছেনঃ স্নিগ্ধ রহমান
সুইটহার্ট : (সমদ্বিবাহু) ত্রিভুজ প্রেমের ছবি
বাংলাদেশী সিনেমাগুলো হয় ঝালমুড়ির মত- ড্রামা, রোম্যান্স, অ্যাকশন, সোশ্যাল মেসেজ, কমেডি-ট্র্যাজেডি সব মিলিয়ে পাঁচ মিশালী ফ্লেভারে ভরপুর। ক্ষেত্র বিশেষে এত বিপরীতধর্মী সাবজেক্টের সম্মিলন মেনে নিলেও, সব সময় তা দেখতে ভালো লাগে না। শুরুতে এতখানি কথা বলে নিলাম কারণ, রোম্যান্টিক মুভি সুইটহার্ট আগাগোড়া রোম্যান্টিকই থেকেছে। অযথা অ্যাকশন দেখিয়ে কখনো তার জনরার সাথে বেঈমানি করেনি। Continue reading
অঙ্গার-চেনা চেনা লাগে, তবু অচেনা
হলে গিয়ে আমার দেখা প্রথম ছবির নাম-অচেনা। সে ছবির কোন স্মৃতি আমার নেই। গত বছরে জয়েন্ট ভেঞ্চারের যে সব মুভি হয়েছে, সেগুলো তেমন দেখা হয়নি। কারণ, নির্মিত বেশিরভাগ ছবিরই মূল তামিল/তেলেগু ভার্শনটা দেখা ছিল। তার চেয়েও বড় সমস্যা ছবিগুলোর ট্রেইলার, কথোপকথন ঠিক বাংলাদেশী না, বড্ড অচেনা। অঙ্গার নিয়ে আগ্রহ জন্মেছিল একটা কারণে। নবাগতা জলিকে নিয়ে জাজ মাল্টিমিডিয়ার উচ্ছ্বাস চোখে পড়ছিল অনেকদিন থেকে। মূলত জাজের জলিকে জাজ করতেই অঙ্গার দেখতে যাওয়া। Continue reading
ব্ল্যাক মানি
বাংলা সিনেমার ট্রেইলার সাধারণত খুব একটা নজর কাড়ে না। কাকরাইল পাড়ার নির্দেশে সব ট্রেইলারই পাঁচ মিনিটের ওপারে চলে যায়। খুব সাধারণ কাস্টিং হওয়া স্বত্বেও, ব্ল্যাক মানির ট্রেইলার থেকে ঝাঁঝালো মশলাদার এক মুভির ঘ্রাণ আসছিলো। Continue reading
হৃদয়ে আঁচড় কাটে অচেনা হৃদয়
প্রতি বছর ঢালিউডে আসছে অসংখ্য নতুন মুখ। কিন্তু এত অচেনা মুখের মাঝে অল্প কিছু মুখই আমাদের হৃদয়ে আচঁড় কাটতে পারছে। ২২শে মে মুক্তিপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র অচেনা হৃদয়ের কলাকুশলীদের সেই অল্প কিছুর কাতারে ফেলা যায়। নবীন পরিচালক এস.আই.খান’র অচেনা হৃদয়ের কেন্দ্রীয় তিন চরিত্রে অভিনয় করেছেন ইমন, প্রসূন আজাদ ও নবাগত সুমন। ফিল্ম লাইফ প্রোডাকশনসের ব্যানারে নির্মিত হয়েছে অচেনা হৃদয়। Continue reading