
সে রুদ্র সাহেব (সব্যসাচি) কে খুন করার উদ্দেশ্যে রুদ্র সাহেবের বাড়ির চাকর তিন কুড়িকে ফাঁদে ফেলে সুলতান তার বাড়িতে আশ্রয় নেয়। বাড়িতে থেকেই খুন করতে চায় রুদ্রকে কিন্তু সুলতান এবারো ব্যার্থ হয় বাড়িতে থাকা শ্রাবন্তীর জন্য।
বাংলাদেশের সেরা পরিচালকের নাম বলতে গেলে যে কয়েকজনের নাম অবশ্যই আসবে তাদের অন্যতম আলমগীর কবির। তার জীবনের সেরা ছবির নাম বলতে গেলে অবশ্যই আসবে সীমানা পেরিয়ে‘র নাম। ছবিটি এত সুন্দরভাবে তৈরি করেছিলেন যে এখনো ছবিটি দেখলে নতুন লাগে। প্রতিবার নতুন করে আবিষ্কার করা যায় ছবিটিকে। সংলাপ, গল্প, পোশাকসহ প্রায় সবদিকেই দেখা গেছে আধুনিকতা। Continue reading
চলচ্চিত্র: অজ্ঞাতনামা
পরিচালক: তৌকীর আহমেদ
শ্রেষ্ঠাংশে: ফজলুর রহমান বাবু, মোশাররফ করিম, শহিদুজ্জামান সেলিম, নিপুন আক্তার, শতাব্দী ওয়াদুদ।
মাসুদ সেজান পরিচালিত “এইম ইন লাইফ” নাটক দেখার সুবাদে সিনেমা সম্পর্কে বেশ কিছু তথ্য বা কৌশল সম্পর্কে ছোট্ট ধারণা হয়েছিল। যা পরবর্তীতে ফিল্ম নিয়ে গবেষনা করে সেই জ্ঞানে কিছুটা শান দিয়েছি।
তবুও ফিল্মের মত বিশাল ভান্ডারে এটা কিছুই না। নাটকটিতে বলা হয়েছিল সিনেমায় কিছু ৩য় বুদ্ধির কাজ করা হলে সিনেমাটির সৌন্দর্য্য অনেক বৃদ্ধি পায় । যা স্পস্টভাবে লক্ষ করা যায় সত্যজিৎ রায়ের সিনেমায়। পথের পাঁচালি সহ অপু সিরিজ কিংবা গুপি বাঘার মত কমেডি ধাঁচের সিরিজের ছবিতেও তা লক্ষ করা যায়। একসময় ভেবেছিলাম বাংলাদেশে মনেহয় আর সত্যজিৎ আসবে না। ১৫-১৬ সালে সিনেমায় উন্নতি দেখে ভেবেছিলাম ১০ বছরের মধ্যেই আমরা সত্যজিৎ রায়ের কোন উত্তর সুরী পেয়ে যাব। কিন্তু না ২০১৬ সালেই মনে হয় পেয়ে গেছি। হ্যা তৌকীর আহমেদ যার মাঝে সত্যজিৎ রায়ের ছায়া খুজে পাওয়া যাচ্ছে। মাত্র ৪-৫ দিনের একটি ঘটনাকে উপজিব্য করে নির্মিত অজ্ঞাতনামা দেখলে মনে হয় ৪০ বছরও মানুষের মনে থাকতে সক্ষম। Continue reading