সোবাহান সাহেব একজন মধ্যবয়স্ক ধনী মানুষ। কিন্তু একজন অসুখী পিতা। তার ছেলেমেয়েরা যে যার মত ঢাকা শহরে থাকে। বাবার খোঁজখবরও রাখে না। এই বয়সে ছেলেমেয়েদের সান্নিধ্য পাওয়ার জন্য তিনি একটা ফন্দি করেন। সব ছেলেমেয়েদের কাছে তার মৃত্যুর মিথ্যা সংবাদ পৌঁছে দেন। ছেলেমেয়েরা বাবাকে শেষ নজর দেখার জন্য সপরিবারে বাবার বাড়িতে চলে আসেন। Continue reading
লিখেছেনঃ হিমু সিনেমাখোর
আমি বাংলাদেশী চলচ্চিত্রের স্বার্থে নিজের ধর্ম বাদে বাকি সবকিছু ত্যাগ করতে রাজি আছি।
গোল্ডেন বাঁশ এ্যাওয়ার্ডস-২০১৬
সিনেমায় ভাল পারফরম্যান্সের জন্য সারাবিশ্বে দেওয়া হয় বিশেষ সম্মাননা বা পুরষ্কার। কিন্তু ১৯৮১ সাল থেকে আমেরিকায় সবচেয়ে বাজে সিনেমাগুলোকে পুরষ্কার দেওয়া শুরু হয়। এই পুরষ্কারের উদ্দেশ্য হলো নিম্নমানের সিনেমা বানাতে বা কাজ করতে নির্মাতা ও কলাকুশলীদের অনুৎসাহিত করা। হলিউডে দেওয়া এই পুরষ্কারের নাম Golden Raspberry Awards. এর দেখাদেখি ২০০৯ সালে ভারতে শুরু হয় Golden Kela Awards. আমাদের দেশেওতো কত আজেবাজে ছবি নির্মিত হয়। তাই ২০১৫ সাল থেকে আমরাও আমাদের দেশের সবচেয়ে বাজে সিনেমাগুলোকেও পুরস্কৃত করা শুরু করি। আমাদের ঢালিউডে এই পুরষ্কারের নাম দেওয়া হয়েছে Golden Baash Awards. Continue reading
নকলের ধকল-২০১৬
২০১৫ সাল পর্যন্ত নকল বাংলাদেশী সিনেমার সমারোহ দেখে সাধারণ দর্শকদের মনে একটাই কামনা ছিল ২০১৬ তে এসে যেন আর “দুই টিকিটে এক সিনেমা” দেখতে না হয়। নকল গল্পে সিনেমা নির্মাণের হার কিছুটা কমলেও তা কিন্তু বছরের মোট মুক্তিপ্রাপ্ত সিনেমার এক-তৃতীয়াংশ। আসুন এক নজরে দেখে নেই ২০১৬ সালে আমরা কি কি নকল/রিমেক/অনুপ্রাণিত গল্পের সিনেমা দেখেছি এবং সেগুলোর পরিণতি… Continue reading
গোল্ডেন বাঁশ এ্যাওয়ার্ডস ২০১৫
সিনেমায় ভাল পারফরম্যান্সের জন্য সারাবিশ্বে দেওয়া হয় বিশেষ সম্মাননা বা পুরষ্কার। কিন্তু ১৯৮১ সাল থেকে আমেরিকায় সবচেয়ে বাজে সিনেমাগুলোকে পুরষ্কার দেওয়া শুরু হয়। এই পুরষ্কারের উদ্দেশ্য হলো নিম্নমানের সিনেমা বানাতে নির্মাতাদের অনুৎসাহিত করা। হলিউডে দেওয়া এই পুরষ্কারের নাম Golden Raspberry Awards. এর দেখাদেখি ২০০৯ সালে ভারতে শুরু হয় Golden Kela Awards.
আমাদের দেশেওতো কত আজেবাজে ছবি নির্মিত হয়। তাই ২০১৫ সাল থেকে আমরাও আমাদের দেশের সবচেয়ে বাজে সিনেমাগুলোকেও পুরস্কৃত করা শুরু করি। আমাদের ঢালিউডে এই পুরষ্কারের নাম দেওয়া হয়েছে Golden Baash Awards. ২০১৫ সালে যে সকল সিনেমা ও কলাকুশলীরা আমাদের বাঁশ দিয়েছে, সেসকল সিনেমা ও কলাকুশলীদের এই পুরষ্কার দেওয়া হবে। এই বছর সিনেমায় সবচেয়ে বাজে অবদানের জন্য নিম্নে উল্লেখিত সিনেমা ও ব্যক্তিবর্গ Golden Baash Awards পাবেন… Continue reading
নকলের ধকল ২০১৫
স্যার আলবার্ট আইনস্টাইনের সেই বিখ্যাত বাণী “The Secret to creativity is knowing how to hide your sources”. খাস বাংলায় “উৎস গোপন রাখার কায়দা জানাটাই হচ্ছে সৃজনশীলতা”। আইনস্টাইনের এই উক্তিটি আপাদদৃষ্টিতে বৈজ্ঞানিক মনে হলেও, আমাদের দেশের কিছু সিনেমা নির্মাতাদের জন্য বাণীটির তাৎপর্য অনেক। অনেকের নকল করে সিনেমা নির্মাণের মত “সৃজনশীলতা” থাকলেও, ইন্টারনেট আর ডিশ লাইনের “অকল্যাণে” তারা সেগুলোর উৎস গোপন রাখতে পারছেন না। তাই চোখ-কান খোলা রাখা যে কোন সিনেমাপ্রেমী দর্শকই নকল সিনেমার ট্রেলার বা একাধিক দৃশ্য দেখে বলে দিতে পারে এটা কোন বিদেশী সিনেমার নকল। Continue reading
গোল্ডেন বাঁশ এ্যাওয়ার্ডস ২০১৪ !!!
সিনেমায় ভাল পারফরম্যান্সের জন্য সারাবিশ্বে দেওয়া হয় বিশেষ সম্মাননা বা পুরষ্কার। কিন্তু ১৯৮১ সাল থেকে আমেরিকায় সবচেয়ে বাজে সিনেমাগুলোকে পুরষ্কার দেওয়া শুরু হয়। এই পুরষ্কারের উদ্দেশ্য হলো নিম্নমানের সিনেমা বানাতে নির্মাতাদের অনুৎসাহিত করা। হলিউডে দেওয়া এই পুরষ্কারের নাম Golden Raspberry Awards. এর দেখাদেখি ২০০৯ সালে ভারতে শুরু হয় Golden Kela Awards. Continue reading
নকল সিনেমার বছর ২০১৪
আসুন এক নজরে দেখে নেই ২০১৪ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত সিনেমাগুলোর নকল/রিমেক/ইন্সপায়ার্ড সিনেমার একটি তালিকা…
*দাবাং (জায়েদ খান, বিন্দিয়া)-আজাদ খান- (২০০৭ এর তেলেগু ডন মুভিসহ একাধিক মুভির সংমিশ্রণ)
*তোমার কাছে ঋণী (সাইমন, তমা)- শাহাদাৎ হোসেন লিটন- (ইলিয়াস কাঞ্চন ও মান্না ভাই অভিনীত আম্মা ছবির নকল) Continue reading
পৃথিবীর অষ্টম আশ্চর্য “বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সেন্সরবোর্ড”
বিশ্বের প্রায় সকল দেশের সেন্সরবোর্ডের কাজ হলো সিনেমার ধরণ অনুযায়ী “সেন্সর সার্টিফিকেট” প্রদান করা। সিনেমার গল্পের রোমান্স, ভয়াবহতা, সংলাপ ইত্যাদি অনুযায়ী কোন সিনেমা কোন বয়সের দর্শকদের দেখা উচিত/অনুচিত তা নির্ধারণ করে তদানুযায়ি সার্টিফিকেট প্রদান করাই সেন্সরবোর্ডের কাজ। এশিয়ার সিনেমার সেন্সরবোর্ডের মধ্যে সবচেয়ে কড়াকড়ি অবস্থা ছিল ভারতের সেন্সরবোর্ডের। প্রাথমিক দিকের অনেক পরিচালককে এর জন্য অনেক ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে। যখন তারা অনুধাবন করলো তাদের এই সেন্সর আইনই তাদের সিনেমার বিকাশের পথে প্রথম অন্তরায়, তখন তারা চলচ্চিত্রের স্বার্থে সেন্সরবোর্ডে আমূল পরিবর্তন নিয়ে আসলেন। শুরু করলেন ফিল্ম সার্টিফিকেশন সিস্টেম। দুঃখের ব্যাপার বাংলাদেশে সেই প্রাগৈতিহাসিক যুগের সেন্সর আইনই বলবত আছে। Continue reading