কাহিনী সংক্ষেপ
গুপ্তঘাতক রোমিও’র একমাত্র দুর্বলতা ফুল। লোকচক্ষুর অন্তরালে নিয়মতি খুন করে যাওয়া রোমিও প্রতিটি খুনের পর নিজের বাঙলোতে চলে যায়। সেই বাঙলোতে তরুন চিত্রশীল্পি রিমঝিম ফুলের ছবি আকতে আসে। আসা যাওয়ার পথে সাকো পার হতে গিয়ে রিমঝিম অগভীর খালে পড়ে যায়। রোমিও তার ব্যাগ উদ্ধার করে পানি থেকে। তার জন্য হেটে চলাচলের ব্রিজ বানিয়ে দেয়। রিমঝিম জানতে পারে না তার উপকারীর পরিচয়, তবে তার মন কৃতজ্ঞতায় ভরে যায়। এদিকে গোয়েন্দা অফিসার আবিদের সাথে রিমঝিমের পরিচয় হয়, যার মূল কাজ মাদকদ্রব্যের ব্যবসায়ী বখতিয়ারের উপর নজর রাখা। রিমঝিম-আবিদের পরিচয় প্রণয়ে গড়ায়। রিমঝিম তাকে সেই্ উপকারী মনে করে। তবে দুর থেকে রোমিও সব পর্যবেক্ষন করতে থাকে। বিভিন্ন সময় সে রিমঝিম ও আবিদকে বিভিন্ন বিপদ থেকে রক্ষা করতে থাকে। তবে কতদিন সে তাদের রক্ষা করতে পারবে? নিজের পরিচয় ঢেকে রাখতে সমক্ষম হবে? এই গল্পের শেষ পরিণতিই বা কি?
কাহিনি পড়ে মনে হচ্ছে কোরিয়ান ডেইজি সিনেমার কপি , অথচ পরিচালক ঘোষনা দিলেন, বিদেশি সিনেমা নকল করে তিনি সিনেমা বানান না। দর্শকদের বোকা পাইছে নাকি!!
Pingback: ফুল অ্যান্ড ফাইনালঃ সফল নকল সিনেমা | দারাশিকো'র ব্লগ